'অগ্রদূত বাংলা লিখিত' বইটির বৈশিষ্ট্য:
>> ১০ম-৪৬তম বিসিএস পর্যন্ত প্রশ্নগুলোর ব্যাখ্যাসহ নির্ভুল সমাধান প্রদান করা হয়েছে। প্রশ্নের বরাদ্দ নম্বরের সাথে সময়ের সঙ্গতি সাধন করে যথাযথ উত্তর প্রদানের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা হয়েছে।
>> শব্দগঠন অধ্যায়টি সহজ-সরল ও সুন্দরভাবে বিন্যস্ত করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের ব্যাকরণিক জ্ঞানের দুর্বলতাকে প্রাধান্য দিয়ে শব্দগঠন কীভাবে আয়ত্ত করা যায় তা ঠিকভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
>> বানান বা বানানের নিয়ম অধ্যায়টি বাংলা একাডেমির আধুনিক বাংলা অভিধানকে অনুসরণ করে রচনা করা হয়েছে। বিতর্কিত বানানগুলোর ব্যাখ্যাসহ উদাহরণের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে; যাতে শিক্ষার্থীরা বিভ্রান্ত না হয়ে ঠিক উত্তরটি জানতে পারে।
>> বাক্যশুদ্ধি ও প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ অধ্যায়টি বাংলা একাডেমির আধুনিক বাংলা অভিধানকে অনুসরণ করা হয়েছে। প্রদত্ত বাক্যে ব্যবহৃত শব্দটির মাঝে লুকায়িত যে ভুল থাকে, তা নির্ণয়ের সহজ পদ্ধতি উপস্থাপন করা হয়েছে।
>> বাক্যগঠন অধ্যায়টি ব্যাকরণিক নিয়মানুসারে প্রণয়ন করা হয়েছে। সহজে বাক্য পরিবর্তনের কৌশল এবং প্রয়োগ যথাযথভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। যাতে শিক্ষার্থীরা তা সহজে আত্মস্থ করতে পারে।
>> প্রবাদ-প্রবচনের নিহিতার্থ প্রকাশ অধ্যায়টি অত্যন্ত দুরূহ এবং জটিল বলে পরিগণিত। আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি প্রবাদ-প্রবচনের মধ্যে নিহিত যে গভীরতম সত্য বা অনুভূতি প্রকাশিত তা উন্মোচন করার এবং কীভাবে তা উপলব্ধি করে আত্মস্থ করা যায় তার যথাযথ নির্দেশনা প্রদান করার।
>> ভাব-সম্প্রসারণ ভাষার উচ্চতর দক্ষতার সাথে সম্পর্কিত একটি বিষয়। এখানে প্রতিটা ভাব-সম্প্রসারণ অত্যন্ত সহজ-সরল ও সাবলীল ভাষায় আদি-মধ্য-অন্ত সমন্বয় রেখে উপস্থাপিত হয়েছে, যা শিক্ষার্থীরা পড়া মাত্রই আত্মস্থ করতে পারবে।
>> সারমর্ম ভাষার দক্ষতা ও সৌন্দর্য প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম। বইটির প্রত্যেকটা সারাংশ ও সারমর্ম অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় অনুচ্ছেদগুলোর মূল বা সার বক্তব্যটুকু সংক্ষেপে উপস্থাপন করা হয়েছে এবং কীভাবে সারাংশ ও সারমর্ম লেখতে হয়, তার কৌশল উল্লেখ করা হয়েছে।